বোলিংয়ে কাজটা সহজ করে দিয়েছিলেন মোহাম্মদ আমির-নাসিম শাহরা। ভারতের ব্যাটিং প্রসিদ্ধ লাইনআপ গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন মাত্র ১১৯ রানে। নাসাউ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মন্থর উইকেটে এই রানটাও চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠে পাকিস্তানের। শেষ পর্যন্ত
যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হয়েছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। প্রথম ম্যাচ জিতে আত্মবিশ্বসী ভারত আর হেরে বিপর্যস্ত পাকিস্তান। তারপরও প্রতিবেশী দেশটার বিপক্ষে বরাবরের মতো মাঠে সর্বোচ্চটা উজাড় করে দিতে চায় বাবর
২০১০ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল। বার্বাডোসের কেনসিংটন ওভালে মুখোমুখি দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড। অজিদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা জিতে নেয় ইংলিশরা। আবারও সেই টুর্নামেন্ট, সেই মাঠ, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড। শনিবার
আজ দারুণ এক কীর্তি করে বসেছেন সৌম্য সরকার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ‘ডাক’ বা শূন্য রানের অধিকারী এখন তিনি। শনিবার (৮ জুন) শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বিশ্বকাপ শুরুর ম্যাচে লজ্জার এ কীর্তি গড়েন
শ্রীলঙ্কার দেয়া মামুলি টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। কিন্তু চতুর্থ উইকেটে লিটন ও হৃদয় দুর্দান্ত জুটি গড়ে জয়ের ভিত গড়ে দেন। এরপর এ দুজনের
যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেট খেলে, এটি ক’জনই বা জানেন? একেবারেই ক্রিকেট পাগল না হলে কয়দিন আগেও হয়তো বাংলাদেশের বেশির অনেক সমর্থক এটি জানতেন না। আইসিসির এই সহযোগী দেশটি বড় কোনো দলের বিপক্ষে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে পাঁচ দিন হয়ে গেল। এখনো বিশ্বকাপ মিশন শুরু হয়নি বাংলাদেশের। বাংলাদেশ সময় আগামী ৮ জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ডালাসে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে নাজমুল হোসেন শান্তর
আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ সি’র ম্যাচে পাপুয়া নিউ গিনিকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে উগান্ডা। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭৭ রানে গুটিয়ে যায় পাপুয়া নিউগিনি। জবাবে
বিশ্বকাপের শুরুটা জয় দিয়ে করল ভারত। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে তারা। আইরিশদের দেওয়া ৯৭ রানের লক্ষ্য ৪৬ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে গেছে রোহিত শর্মার দল। টসে
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামছে ভারত। প্রথম ম্যাচে নিশ্চিত করেই জয় দিয়ে শুরু করতে চাইবে দুই দল। শক্তিমত্তায় পিঁছিয়ে থাকলেও ছেড়ে কথা বলবে না আইরিশরা। সেটি ভালো