1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
ঢাকা পশ্চিম ভ্যাট কমিশনারেটে তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
১৮ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৪ঠা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| মঙ্গলবার| রাত ১০:৪৪|
শিরোনামঃ
কুবি কর্মকর্তাদের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির আয়োজনে ইফতার মাহফিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে জাবিতে হামলার ঘটনায় সাবেক উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের পেনশন সুবিধা বাতিল সানিয়াকে ছাড়ার পর ‘বদলে গেল’ ছেলের সঙ্গে শোয়েবের সম্পর্ক আবিদুর-অর্ণবের নেতৃত্বে কুবির মার্কেটিং ডিবেটিং ক্লাবের প্রথম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে চাকরির সুযোগ, আবেদন করুন দ্রুত মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন কুবির নজরুল হলে ইফতারের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ! কুবিতে ফেনী স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুবিতে কোরআন অ্যান্ড কালচারাল স্টাডি ক্লাবের উদ্যোগে বিনামূল্যে কোরআন বিতরণ

ঢাকা পশ্চিম ভ্যাট কমিশনারেটে তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয়

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৪ জুলাই, ২০২১
  • ৩৪ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
NBR 28

ঢাকা অফিসঃ 

সদ্যবিদায়ী ২০২০-২১ অর্থবছরে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের (ঢাকা পশ্চিম) আওতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তিন হাজার কোটি টাকার মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আহরণ করেছে। এর আগের অর্থবছরে সেখানে রাজস্ব আয় ছিল ২ হাজার ৮২২ কোটি টাকা। বিদায়ী অর্থবছরে এই কমিশনারেটে রাজস্ব আয় বেড়েছে ৭ শতাংশ।

কর ফাঁকি কমানোর পাশাপাশি উৎপাদনশীল খাতে রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ায় কোভিড অতিমারির মধ্যেও ভ্যাট পশ্চিম কমিশনারেট রাজস্ব আহরণে প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে বলে মনে করছে ভ্যাট কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের (ঢাকা পশ্চিম) কমিশনার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বাসসকে বলেন, ‘কোভিড অতিমারির কারণে এবার বাণিজ্য মেলা হয়নি। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র বন্ধ ছিল, পাশাপাশি সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের হারও কম থাকায় বিদায়ী অর্থবছরে উৎসে কর কম পেয়েছি। তবে উৎপাদনশীল খাতে রাজস্ব বৃদ্ধি ও ভ্যাট ফাঁকি হ্রাস পাওয়ায় কোভিড পরিস্থিতিতে ভ্যাট আহরণে প্রবৃদ্ধি এসেছে।’

তিনি আরো বলেন, সাভার ও আশুলিয়া শিল্পাঞ্চল হওয়ায় সেখানে উৎপাদনশীলখাতে রাজস্ব আয় বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সেই সুযোগ এবার অনেকটাই কাজে লাগানো গেছে।
মুশফিকুর রহমান বলেন, ভ্যাট ফাঁকি কমাতে পুরো বছরজুড়ে আমরা সতর্ক ছিলাম। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাংকে যে নিরীক্ষা প্রতিবেদন দাখিল করে, আমরা সেটা ধরে ধরে এবার ভ্যাট ফাঁকি কমাতে চেষ্টা করেছি। এ কারণে উৎপাদনশীল খাতে বিদায়ী অর্থবছরে রাজস্ব আয় ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

তিনি আরও বলেন, ভ্যাট পশ্চিম কমিশনারেটের উৎসে করের বড় অংশ আসে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প থেকে। সেটা এবার এই কমিশনারেটের আওতায় খুব কম ছিল। যে কারণে উৎসে কর আয় বিদায়ী অর্থবছরে ১০ শতাংশ কম হয়েছে।

লক্ষ্যমাত্রা মোতাবেক উৎসে কর পাওয়া গেলে, ভ্যাট পশ্চিম কমিশনারেট রাজস্ব আয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা সহজেই অর্জিত হতো বলে তিনি দাবি করেন। বিদায়ী ২০২০-২১ অর্থবছরে এই কমিশনারেটের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল তিন হাজার ৩০০ কোটি টাকা।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024