1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
সন্তানকে মেধাবী হিসেবে গড়ে তুলতে চান? জেনে নিন ১০ কৌশল » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
২০শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৬ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ৩:০৩|
শিরোনামঃ
কুমারখালীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া,ইফতার মাহফিল রক্তেই ভেসে গেল গাজার শিশুদের ঈদ উদযাপনের স্বপ্ন! জাবিতে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর ইফতার আয়োজন রাজধানীতে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের মামলায় গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড বাবার ওপর অভিমানে তৃতীয় শ্রেনির শিক্ষার্থীর আত্ম’হত্যা কুমারখালীতে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মানববন্ধন কুমারখালীতে গণহত্যা,স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা কুমারখালীতে লিজকৃত জলাশয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক মাছ চাষে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এবার রাজধানীতে নারী সাংবাদিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন

সন্তানকে মেধাবী হিসেবে গড়ে তুলতে চান? জেনে নিন ১০ কৌশল

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৮৯ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
yuy

সন্তানকে মেধাবী হিসেবে তৈরি করতে শারীরিক ও মানসিক উভয়ভাবে সুস্থ রাখতে হবে। সাধারণভাবে আমরা সন্তানের শিশুকালীন অবস্থায় তার শারীরিক বিকাশে যতটা মনোযোগ দিই, মানসিক বিকাশে ততটা মনোযোগ দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোধ করি না।

কিন্তু মানসিকভাবে সুস্থ না হলে একটি বাচ্চার পরিপূর্ণ বিকাশ সম্ভব নয়। যেমন ঘরের পরিবেশ আপনার সন্তানকে মানসিকভাবে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে সাহায্য করে। বাচ্চাকে মেধাবী হিসেবে গড়ে তোলায় বাড়ির পড়ার স্থান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

তেমনি আরো কিছু বিষয় আছে যা সন্তানের মেধা বিকাশে বিশেষ প্রভাব ফেলে। ‘রিডার্স ডাইজেস্ট’ অবলম্বনে জানানো হলো ১০টি উপায়, যা আপনার সন্তানকে মেধাবী হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

রুটিন মেনে চলতে শেখান:

আপনার সন্তানকে পরিকল্পনা করতে শেখান। সময়ের কাজ সময়ে করতে রুটিন তৈরি করুন ও তা মেনে চলতে শেখান। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করানোটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু তাই নয় নির্দিষ্ট স্থানে তাকে জিনিসপত্র রাখতে শেখান। যেমন- স্কুল থেকে এসে ব্যাকপ্যাক রাখার জায়গা ঠিক করে দিন যেন সকালে খোঁজাখুজি করতে না হয়।

 প্রতিদিন পড়ার আগে একটু বিনোদন:

 

স্কুল থেকে এসেই পড়ার টেবিলে বসানো নয়, বরং তাকে পোশাক ছাড়তে বলুন। হালকা নাশতা খেতে দিন। পড়ার টেবিলে বসার আগে অবশ্যই তার বিনোদনের ব্যবস্থা রাখুন। হতে পারে তা টেলিভিশন দেখা অথবা বাইরে একটু খেলতে যাওয়া।

কাজের তালিকা তৈরি:

বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানগুলো মনে রাখার জন্য সন্তানের ঘরের পড়ার টেবিলের সামনে রাখুন হোয়াইট বোর্ড। অথবা আর্ট পেপারে রং করেও বানিয়ে নিতে পারেন ছোট ক্যালেন্ডার। সেখানে তার খেলার দিন, বন্ধুদের জন্মদিন সবকিছু উল্লেখ থাকবে। সে বুঝতে শিখবে আপনি তাকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন।

পড়ার টেবিল থাকুক গোছানো ও শান্ত:

বিশেষজ্ঞরা জানান, পড়ার আলাদা টেবিল ছাড়াও ডাইনিং টেবিল, কিচেন কাউন্টার এবং ঘরে যদি আপনার ছোট্ট কাজের জায়গা থাকে তবে সেখানেও সন্তানরা পড়তে পারবে। এর জন্য আপনাকে অবশ্যেই খেয়াল রাখতে হবে সন্তানদের পড়ার জন্য যা প্রয়োজন তা যেন হাতের কাছে থাকে, শান্ত পরিবেশ ও গোছানো থাকে। এতে তার পড়া থেকে মনোযোগ সরবে না।

 মাঝে মাঝে দিন ব্রেক:

সবসময় পড়ার কথা বলবেন না সন্তানদের। হালকা বিশ্রামের জন্য তাদের বন্ধুদের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে দিন। গেম খেলুক সে। তবে দেখবেন বিছানায় শুয়ে শুয়ে যেন সে স্মার্টফোন না ঘাটে।

মাঝে মাঝে বদলে যাক পড়ার স্থান:

সন্তানের পড়ার ঘরে থাকুক পর্যাপ্ত আলো-বাতাস। ঘরের দেয়ালের রং যেন গাঢ় না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। এতে শিশুর সৃজনশীলতা নষ্ট হয়। সবসময় পড়ার ঘরের দেয়াল রাখুন হালকা শেডের।

দূরে থাকুক অপ্রয়োজনীয় জিনিস:

পড়ার টেবিলে কখনোই অপ্রয়োজনীয় জিনিস রাখবেন না। যদি কোনো কিছু অশোভন দেখায়, হতে পারে তা বইয়ের স্তুপ তবে বড় ফটো ফ্রেম দিয়ে ঢেকে রাখুন। সন্তানকে ফাইল অর্গানাইজার কিনে দিন। দিতে পারেন কনটেইনার। কনটেইনারে অবশ্যই কাগজ দিয়ে ট্যাগ দিয়ে নেবেন। কাগজে লেখা থেকেই শিশু জেনে নিতে পারবে কী আছে সেখানে।

পর্যাপ্ত আলো রাখুন ঘরে:

স্কুলের বাড়ির কাজে শিশুদের অনেক সময় ব্যবহার করতে হয় গ্রাফ পেপার। রেখাচিত্র আঁকাসহ অনেক সূক্ষ কাজ করতে দেওয়া হয় তাদের। এ কাজে প্রয়োজন উজ্জ্বল আলো। সন্তানের ঘরে তাই অকৃপণভাবে রাখুন পর্যাপ্ত আলো।

পড়ার ঘর হোক আরামদায়ক ও বুক শেলফ রাখুন:

পড়ার ঘরে পর্যাপ্ত পরিমাণ খালি স্থান রাখুন। সেখানে যেন থাকে সন্তানের পছন্দের খেলনা। ছোট্ট নরম টেডি বিয়ার, বিভিন্ন আকৃতির বালিশ ঘরের মধ্যে তাদের আরাম এনে দিবে। শুধু কি পড়ার বই পড়বে আপনার সন্তান? একঘেয়েমির কারণে শিশুরা পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারে না। তাই ঘরে রাখুন বইয়ের শেলফ। সেখানে রাখুন মজাদার ও রঙিন গল্পের বই।

বাবা-মা হিসেবে নিজের দায়িত্ব বুঝুন:

সন্তানের ঘরের জন্য কোন কোন নতুন পরিবর্তন আনা যায় তা ভেবে বের করুন। সন্তান স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করতে পারছে কিনা, তার বাড়ির কাজে সহায়ক হবে এমন ওয়েবসাইটের খবর রাখা, কোন সফটওয়্যার দরকার এবং কোন কোন ক্ষেত্রে শিশু পিছিয়ে আছে সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024