1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
ছাগল চুরির মামলায় যুবদল নেতা কারাগারে » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| শুক্রবার| ভোর ৫:০১|

ছাগল চুরির মামলায় যুবদল নেতা কারাগারে

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৩ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
1691680485 5578fd9a3f2e9272c6a41f0e3a254f6e
যুবদল নেতা-সংগৃহিত ছবি

পটুয়াখালীতে ছাগল চুরির মামলায় যুবদল নেতা মো. বাবুল মিয়াকে (৪৫) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ আগস্ট) দুপুরে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালতের বিচারক স্বপন কুমার দাস জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

বাবুল মির্জাগঞ্জ উপজেলার সুবেদখালী ইউনিয়নের দেউলি এলাকার মো. আবদুল খালেকের ছেলে। তিনি মির্জাগঞ্জ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. শাহীন ব‌লেন, ‘চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি পার্শ্ববর্তী বরগুনা জেলার আমতলী থানার কেওরা বুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. ইউসুফ হাওলাদার বাদী হয়ে মির্জাগঞ্জ থানায় বাবুলকে আসামি করে ছাগল চুরির এ মামলা করেন। মামলায় যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল ছাড়াও বিভিন্ন এলাকার আরো ১০ জনকে আসামি করা হয়। এছাড়া ৫/৬ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।’

মামলা সূত্রে জানা যায়, ইজি বাইক নিয়ে চলাফেরার ছলে বিভিন্ন জায়গা থেকে গরু, ছাগল ও গাড়ির ব্যাটারি চুরি করত এই চোর চক্রটি।

চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি মির্জাগঞ্জ উপজেলার রানীপুর বাজারে ইজিবাইক ও ছাগলসহ এ চোর চক্রের সদস্য রিমন, রাহুল ও মাসুদ আটক হয় পুলিশের হাতে। এ সময় জিজ্ঞাসাবাদ করলে ছাগল চুরির কথা স্বীকার করে তারা।

তারা জানায়, পটুয়াখালী কুয়াকাটা মহাসড়কের পাশ থেকে তারা ছাগলটি ইজিবাইকে করে নিয়ে আসে। ছাগলটি পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুলের কাছে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

বাবুল কম দামে এই ছাগল ক্রয় করে বেশি দামে বিক্রি করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জাগঞ্জ থানার এসআই কামরুল ইসলাম ৩০ এপ্রিল মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বাবুলকে চোর চক্রের মাস্টারমাইন্ড ও আশ্রয়দাতা হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়। এছাড়া আরো ৯ জনকে অভিযুক্ত করা করা হয় তদন্ত প্রতিবেদনে। আদালতের বিচারক তদন্ত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

বুধবার (৯ আগস্ট) মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন বাবুল।

আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. শাহীন জামান বলেন, ‘অন্য আসামিরা আদালত থেকে আগেই জামিন নিয়েছেন। বাবুল বুধবার আদালতে জামিনের আবেদন করলে আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।’

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024