1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  3. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  4. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  5. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
জোয়ারের পানিতে ডুবে গেল উপ-বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
২৪শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১০ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| বর্ষাকাল| মঙ্গলবার| রাত ৩:০৬|

জোয়ারের পানিতে ডুবে গেল উপ-বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২
  • ২৮ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
tliye gel up bidzutt kendr bidzutt srbrah bndh 1660499277

মেঘনা নদীর অতিরিক্ত জোয়ারের পানিতে লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার পল্লী বিদ্যুতের উপ-কেন্দ্রে পানি উঠে গেছে। এতে বিকেল থেকে ওই উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। 

রোববার (১৪ আগস্ট) বিকেল ৪টার পর থেকে মেঘনা নদীর সৃষ্ট জোয়ারের পানি উপকূলীয় এলাকায় প্রবেশ করতে শুরু করে। এতে উপজেলার আলেকজান্ডার এলাকায় থাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ১০ কেভি উপকেন্দ্রে পানি উঠে যায়। ওই কেন্দ্রটির কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে মেঘনা নদীর অবস্থান।

লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতাধীন রামগতি জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. রেজাউল করিম বলেন, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জোয়ারের পানি তাদের উপকেন্দ্রে ঢুকে পড়ে। তাই ঝুঁকি এড়াতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, এতে সাময়িক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। রাতে জোয়ারের পানি নেমে গেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। এ কেন্দ্রের আওতায় প্রায় ৬০ হাজার গ্রাহক রয়েছে বলে জানান তিনি।

এদিকে, মেঘনা নদীর সৃষ্ট অতিরিক্ত জোয়ারের পানিতে উপকূল সংলগ্ন বেশ কিছু এলাকা তলিয়ে গেছে। গত কয়েকদিনের জোয়ারের পানিতে জেলার কমলনগর, সদর ও রামগতি উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চররমনী মোহন ইউনিয়নের চর আলী হাসান গ্রামের বাসিন্দা নুরুল আলম বলেন, জোয়ারের পানির তোড়ে তাদের এলাকার মনপুরা ব্রিজ-চেয়ারম্যান বাড়ি সড়ক ভেঙে গেছে। এতে ভাঙা রাস্তা দিয়ে অতিরিক্ত পানি ঢুকে পুকুর তলিয়ে গেছে।

মধ্যম চররমনী মোহন গ্রামের বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, গত কয়েকদিন থেকে জোয়ারের পানিতে তাদের বসতভিটা তলিয়ে যায়। তবে শনিবারের পানির পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। এতে বসতঘরেও পানি ঢুকে পড়েছে। ফলে দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয় তাদের।

লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ফারুক আহমেদ জানিয়েছেন, প্রতি অমাবস্যা এবং পূর্ণিমার জোয়ারে মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে দুই থেকে আড়াই ফুট পানি বৃদ্ধি পায়। এখন পূর্ণিমা এবং বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ থাকায় জোয়ারের অতিরিক্ত পানি উপকূলে উঠে পড়েছে। আগামী ১৫ তারিখ পর্যন্ত এ অবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024