1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  3. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  4. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  5. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
১২৮ ঘণ্টা পর ২ মাস বয়সী শিশুকে জীবিত উদ্ধার (ভিডিও) » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| সোমবার| সকাল ১০:৩৯|
শিরোনামঃ

১২৮ ঘণ্টা পর ২ মাস বয়সী শিশুকে জীবিত উদ্ধার (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৩০ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
344 2
ছবি সংগৃহিত

তুরস্ক-সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তবে, ভূমিকম্পের ছয়দিন পরেও অলৌকিকভাবে বেঁচে থাকা বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে অবাক করার ঘটনাটি দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় হাতায়ে প্রদেশে। সেখানকার একটি ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ভূমিকম্পের ১২৮ ঘণ্টার পর দুই মাস বয়সি এক শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই মাস বয়সি ওই শিশুকে উদ্ধারের সময় হাততালি ও উল্লাসে ফেটে পড়েন উপস্থিত উদ্ধারকর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা।

এর আগে, ভূমিকম্পের পঞ্চম দিনেও বেশ কয়েকজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে দুই বছর বয়সী শিশু, ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা এবং একজন ৭০ বছর বয়সী নারী রয়েছেন।

এদিকে ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে এখনও বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন। তবে, তাদের বেঁচে থাকাটা ক্ষীণ। তারপরও উদ্ধারকারীরা জীবিতদের উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। অলৌকিকভাবে বেঁচে থাকাদের সন্ধানও পাচ্ছেন তারা।

জাতিসংঘ বলছে, ভূমিকম্পের পরে সিরিয়ায় ৫৩ লাখ মানুষ গৃহহীন হতে পারে। তুরস্ক ও সিরিয়ায় প্রায় ৯ লাখ মানুষের রান্না করা খাবারের প্রয়োজন।

ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার পর বিভিন্ন দেশ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশসহ অনেক দেশ এরইমধ্যে মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছেন।

শিশুটির বেঁচে যাওয়ার ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন

এর আগে, স্থানীয় সময় সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোরের দিকে সিরিয়া এবং তুরস্কে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর কিছুক্ষণ পর ফের ৬ দশমিক ৭ মাত্রার আরও একটি ভূমিকম্প এবং পরে আরও অনেকগুলো আফটারশক হয়।

উল্লেখ্য, ১৯৩৯ সালে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে তুরস্কের পূর্ব এরজিনকান প্রদেশে ৩৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল। এরপর ১৯৯৯ সালে দেশটির ডুজসে অঞ্চলে ৭ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্পে ১৭ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়।

সুত্র: এনডিটিভি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024