বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার কাউন্সিলর শ্বাশুড়ি কর্তৃক নিজ পুত্রবধুকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করা হয়েছে বলে জানা যায়। আহত ব্যাক্তি বর্তমানে লামা সদর হাসপাতালে মহিলা ওয়ার্ডের ২৫নং বেড়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
গত ২৭ জুন মঙ্গলবার বিকেলে ভিকটিমের শ্বশুর বাড়িতে এঘটনা ঘটে। আহত ব্যাক্তির নাম নাম হেলেনা আক্তার। সে লামা উপজেলার দৌছড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, গত ৩বছর পূর্বে (২০২১ সালে) লামা পৌরসভার নয়া পাড়ার ছাগল হাইয়া মৌজার মৃত আলী আকবরের ছেলে আলি হায়দার (সাগর) এর সাথে চেনা পরিচয়ের মাধ্যমে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
স্বামীর ঘরে প্রবেশের পর থেকে তার সংসারে কাল হয়ে দাঁড়ায় তার শাশুড়ি, লামা পৌরসভার ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর শাকেরা বেগম, তিনি ভিকটিমকে যৌতুক এবং বিভিন্ন ধরনের চাহিদা নিয়ে তর্কাতর্কি এবং হুমকি থাকে।
বিয়ের কিছুদিন পরে বাসা থেকে বের করে দেয়া হলে ভিকটিম একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি নিয়ে তার লেখাপড়া চালিয়ে নিতে থাকে। বর্তমান সে বান্দরবান সরকারি কলেজের একাউন্টিং বিভাগের ৪র্থ বর্ষে অধ্যয়নরত।
ভিকটিম জানায়, বিয়ের তিন বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও আড়াই বছরের বেশি সময় তাকে চাকরির মধ্যদিয়ে সময় অতিবাহিত করতে হয়। সর্বশেষ ১৫/০৬/২০২৩ইং তারিখে আমার স্বামী আমার কাছে লামা একটি লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করে, যেখানে লেখা ছিলো গত ১ জুন ২০২৩ তারিখে আমি আমার শ্বশুর বাড়ি থেকে স্বর্ণের গহনা ও কাপড় ছোপড় নিয়ে চলে এসেছি সে কাপড় ছোপড় ও স্বর্ণের গহনা নিয়ে আমাকে ফেরত যেতে বলে।
কিন্তু সেইদিন অর্থাৎ ১জুন২০২৩ তারিখে বান্দরবান সরকারী কলেজে আমি পরীক্ষারত অবস্থায় ছিলাম তাই এই অভিযোগ মিথ্যা মর্মে আমি স্ত্রীর মর্যাদায় প্রদত্ত নোটিশে বেধে দেয়া সময়ের দুইদিন পূর্বে আমার শ্বশুরবাড়িতে প্রবেশ করলে আমার স্বামী এবং শ্বাশুড়ি আমাকে বাসা থেকে বের করে দেয়।
এসময় আমি প্রতিবাদ করলে আমার শ্বাশুড়ি, আমার স্বামী ও তার ভাবী, বড় ভাই মিলে আমাকে হত্যার উদ্দেশ্য ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করলে এক পর্যায়ে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। পরে আমি একটি রিক্সা নিয়ে লামা হাসপাতালে ভর্তি হই। বর্তমানে আমি হাসপাতাল একাই আছি।
ভিকটিম আরো জানায়, ইতিপূর্বে এই বিষয় নিয়ে আমি একাদিকবার লামা পৌরসভার মেয়রের সঙ্গে দেখা করলে কোন ফলাফল আসেনি আমি এর সঠিক বিচার আশা করছি।
এই ঘটনায় ভিকটিম লামা সদর থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে।লামায় কাউন্সিলর শ্বাশুড়ি কর্তৃক নওমুসলিম গৃহবধূকে মারধর
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার কাউন্সিলর শ্বাশুড়ি কর্তৃক নিজ পুত্রবধুকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করা হয়েছে বলে জানা যায়। আহত ব্যাক্তি বর্তমানে লামা সদর হাসপাতালে মহিলা ওয়ার্ডের ২৫নং বেড়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। গত ২৭ জুন মঙ্গলবার বিকেলে ভিকটিমের শ্বশুর বাড়িতে এঘটনা ঘটে। আহত ব্যাক্তির নাম নাম হেলেনা আক্তার। সে লামা উপজেলার দৌছড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, গত ৩বছর পূর্বে (২০২১ সালে) লামা পৌরসভার নয়া পাড়ার ছাগল হাইয়া মৌজার মৃত আলী আকবরের ছেলে আলি হায়দার (সাগর) এর সাথে চেনা পরিচয়ের মাধ্যমে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
স্বামীর ঘরে প্রবেশের পর থেকে তার সংসারে কাল হয়ে দাঁড়ায় তার শাশুড়ি, লামা পৌরসভার ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর শাকেরা বেগম, তিনি ভিকটিমকে যৌতুক এবং বিভিন্ন ধরনের চাহিদা নিয়ে তর্কাতর্কি এবং হুমকি থাকে।
বিয়ের কিছুদিন পরে বাসা থেকে বের করে দেয়া হলে ভিকটিম একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি নিয়ে তার লেখাপড়া চালিয়ে নিতে থাকে। বর্তমান সে বান্দরবান সরকারি কলেজের একাউন্টিং বিভাগের ৪র্থ বর্ষে অধ্যয়নরত।
ভিকটিম জানায়, বিয়ের তিন বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও আড়াই বছরের বেশি সময় তাকে চাকরির মধ্যদিয়ে সময় অতিবাহিত করতে হয়। সর্বশেষ ১৫/০৬/২০২৩ইং তারিখে আমার স্বামী আমার কাছে লামা একটি লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করে, যেখানে লেখা ছিলো গত ১ জুন ২০২৩ তারিখে আমি আমার শ্বশুর বাড়ি থেকে স্বর্ণের গহনা ও কাপড় ছোপড় নিয়ে চলে এসেছি সে কাপড় ছোপড় ও স্বর্ণের গহনা নিয়ে আমাকে ফেরত যেতে বলে।
কিন্তু সেইদিন অর্থাৎ ১জুন২০২৩ তারিখে বান্দরবান সরকারী কলেজে আমি পরীক্ষারত অবস্থায় ছিলাম তাই এই অভিযোগ মিথ্যা মর্মে আমি স্ত্রীর মর্যাদায় প্রদত্ত নোটিশে বেধে দেয়া সময়ের দুইদিন পূর্বে আমার শ্বশুরবাড়িতে প্রবেশ করলে আমার স্বামী এবং শ্বাশুড়ি আমাকে বাসা থেকে বের করে দেয়।
এসময় আমি প্রতিবাদ করলে আমার শ্বাশুড়ি, আমার স্বামী ও তার ভাবী, বড় ভাই মিলে আমাকে হত্যার উদ্দেশ্য ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করলে এক পর্যায়ে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। পরে আমি একটি রিক্সা নিয়ে লামা হাসপাতালে ভর্তি হই। বর্তমানে আমি হাসপাতাল একাই আছি।
ভিকটিম আরো জানায়, ইতিপূর্বে এই বিষয় নিয়ে আমি একাদিকবার লামা পৌরসভার মেয়রের সঙ্গে দেখা করলে কোন ফলাফল আসেনি আমি এর সঠিক বিচার আশা করছি।
এই ঘটনায় ভিকটিম লামা সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে।