1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  3. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  4. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  5. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
বিয়ের পর ‘স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনা না হওয়ায়’ ঘটককে গাছে বেঁধে মারধর » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
২৬শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| বর্ষাকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ১:৫৫|
শিরোনামঃ
জাবিতে ফের প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলালো শিক্ষার্থীরা, ভোগান্তিতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীসহ কমনওয়েলথ প্রধান ও কিছু সাংবাদিক জাবির একটি আবাসিক হল থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার জামালপুরে অসহায় ৫৩ পরিবার পেল দোস্ত এইডের টিউবওয়েল দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা বাবা হতে চলেছেন নোবেল? কারাগারে বিয়ের পর পেলেন জামিন চাঁদপুরে ঘুমন্ত স্বামীর ‌‘পুরুষাঙ্গ কেটে দিল‌’ স্ত্রী, নেশার টাকা জোগাতে সন্তান বিক্রি, আটক মা-বাবা বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন, সর্বস্ব হারাল চার পরিবার নায়ক থেকে আম বিক্রেতা, ওমর সানী জামালপুরে চাঁদাবাজির দায়ে গ্রেফতার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হাবিব বহিষ্কার

বিয়ের পর ‘স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনা না হওয়ায়’ ঘটককে গাছে বেঁধে মারধর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
  • ২৩ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
Ghotok
ঘটক মজিবর শেখকে বাড়িতে ডেকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করা হয়/সংগৃহীত

বিয়ের পর “স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনা না হওয়ায়” মজিবর শেখ (৬৫) নামের এক ঘটককে গাছে বেঁধে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে ওই ব্যক্তি বগুড়ার শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

রবিবার (১৯ জুন) বগুড়ার শেরপুর উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের সূত্রাপুর গোয়ালপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

আহত ব্যক্তির নাম মজিবর শেখ (৬৫)। তিনি সুঘাট ইউনিয়নের ওমরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনায় মজিবরের ছোট ভাই নজরুল শেখ শেরপুর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাজিদ হাসান সিদ্দিকী বলেন, “গত রবিবার রাতে মজিবর শেখকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার তাকে শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। তার শরীরে মারধরের একাধিক চিহ্ন রয়েছে।”

জানা গেছে, গত ৯ জুন সুঘাট ইউনিয়নের সূত্রাপুর গোয়ালপাড়া গ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে সুমাইয়া খাতুনের (২১) সঙ্গে বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া গ্রামের মো. মুন্নার (২৮) বিয়ে হয়। বিয়ের ঘটক ছিলেন মজিবর শেখ। সেদিনই আনুষ্ঠানিকভাবে বর ও তার পরিবারের সদস্যরা কনে সুমাইয়াকে নিয়ে যান।

মারধরের বিষয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে মজিবর শেখ বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “রবিবার সন্ধ্যায় জহুরুল ইসলাম ও তার পরিবারের লোকজন আমাকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে যান। পরে তারা অভিযোগ করেন, বিয়ের পর মেয়ে-জামাইয়ের মধ্যে বনিবনা হচ্ছে না। এরপর তারা আমাকে একটি গাছের সঙ্গে আমাকে বেঁধে লাঠি দিয়ে হাতে, পায়ে ও মাথায় মারধর করেন। সন্ধ্যা ৭টা থেকে অন্তত এক ঘণ্টা ধরে মারধর করা হয়। পরে আমার ভাই নজরুল শেখ এসে আমাকে উদ্ধার করেন।”

এ বিষয়ে কনের বাবা জহুরুল ইসলাম জানান, মেয়েকে তুলে দেওয়ার দুই দিন পর থেকেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন মেয়ে ও তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ শুরু করেন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাদের মেনে নিতে পারছেন না। বিয়ের আগে ঘটক মজিবর শেখ জানিয়েছিলেন ছেলের পরিবার খুব ভালো। এ কারণে তার পরিবারের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে ঘটককে বাড়িতে ডেকে নিয়ে এসে একটু মারধর করেছেন।

মজিবর শেখের ছেলে মো. সোনাউল্লাহ শেখ বলেন, তার বাবা কোনো পেশাদার ঘটক নন; টাকার বিনিময়ে ঘটকালিও করেন না। উপহারের কথা বলে ডেকে নিয়ে গিয়ে যেভাবে নির্যাতন চালানো হয়েছে, তা অমানবিক।

শেরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তোফাজ্জল হোসেন বলেন, “অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছি। প্রাথমিক তদন্তে মারধরের সত্যতা মিলেছে। তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024