1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
পুলিশের অমানবিকতার কারণে বৃদ্ধের মৃত্যু;সেই এএসআই সুভাষ প্রত্যাহার! » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
১৬ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| রবিবার| সকাল ৭:১৮|

পুলিশের অমানবিকতার কারণে বৃদ্ধের মৃত্যু;সেই এএসআই সুভাষ প্রত্যাহার!

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১
  • ২৮ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
00977

স্টাফ রিপোর্টার:

অসুস্থ বাবার জন্য অক্সিজেন নিতে আসা যুবককে আটক করে দুই ঘন্টা দাঁড় করিয়ে ঘুষ গ্রহণের ঘটনায় অভিযুক্ত এএসআই সুভাষ চন্দ্রকে সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

বিষয়টির তদন্তের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজীব খানকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানা গেছে।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দেলোয়ার হুসেন বলেন, প্রাথমিক তদন্তের পর এএসআই সুভাষ চন্দ্রকে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইটাগাছা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই সুভাষচন্দ্র বলেন, দুই ঘণ্টা নয়, তাকে কয়েক মিনিট দাঁড় করিয়ে কাগজপত্র দেখছিলাম। পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ঘুষ গ্রহণের কথাও অস্বীকার করেন তিনি।

উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার করোনায় অসুস্থ বাবার জন্য শহরে অক্সিজেন নিতে এসে পুলিশের হাতে আটক হন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বৈচনা গ্রামের ওলিউল ইসলাম। অভিযোগ, ২০০ টাকা ঘুষ দিয়ে দুই ঘণ্টা পর ছাড়া পেয়ে অক্সিজেন নিয়ে বাড়ি ফিরে দেখেন অক্সিজেনের অভাবে বাবা রজব আলীর (৬৫) নিথর দেহ। বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে সাতক্ষীরা শহরের ইটাগাছা মোড়ে। ওলিউল ইসলাম জানান, করোনা উপসর্গ নিয়ে তার বৃদ্ধ বাবা রজব আলী মারাত্মক শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।

জেলা পরিষদের সদস্য আল ফেরদৌস আলফার কাছ থেকে একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার দান হিসেবে গ্রহণ করতে বৈচনা গ্রাম থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে সাতক্ষীরায় আসছিলেন তিনি। ইটাগাছায় মোড়ে পৌঁছালে ইটাগাছা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই সুভাষ চন্দ্র তার গাড়ির কাগজপত্র আছে কি না তা দেখার জন্য আটকে দেন তাকে। এরপর দুই হাজার টাকার ঘুষ দাবি করেন তিনি। কিন্তু ওই পরিমাণ টাকা না থাকায় দুই ঘণ্টা পর স্থানীয়দের সহযোগিতায় এএসআইকে ২০০ টাকা ঘুষ দিয়ে মুক্তি পান তিনি।

পরে অক্সিজেন সিলিন্ডারটি নিয়ে দ্রুতবেগে বাড়ি ফিরে গিয়ে দেখতে পান তার বাবার নিথর দেহ। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, পুলিশ আমাকে আটকে না রাখলে হয়তো বাবাকে বাঁচাতে পারতাম। আমি ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিচার দাবি করছি।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024