1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
তারাবি নামাজ না পড়লে রোজা হবে কি? » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
২৫শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শুক্রবার| রাত ১২:৩৬|

তারাবি নামাজ না পড়লে রোজা হবে কি?

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩
  • ২৮ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
image 116491 1679664390
তুরস্কের কোলোন সেন্ট্রাল মসজিদে তারাবি নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা। ছবি : ডেইলি সাবাহ

আল্লাহ তাআলা রমজানের দিনের বেলায় আমাদের জন্য রোজা রাখা ফরজ করে দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে ইমানদাররা, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল, তোমাদের আগের লোকদের ওপর, যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৩)

এই রমজানে রোজা রাখার পাশাপাশি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো তারাবি নামাজ। রমজানের রাতে এশার নামাজের চার রাকাত ফরজ ও দুই রাকাত সুন্নতের পর এবং বেতর নামাজের আগে দুই রাকাত করে ১০ সালামে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়, সেটা তারাবি নামাজ।

অনেকে মনে করেন, রোজা অর্ধেক আমল আর তারাবি অর্ধেক আমল। তারাবি না পড়লে রোজা হবে না। তারাবির নামাজ কোনো কারণে কেউ পড়তে না পারলে ভাবেন, তারাবি যেহেতু পড়তে পারলাম না, তাহলে রোজা রেখে লাভ নেই। বিষয়টি একদমই ঠিক নয়।
তারাবির নামাজ হলো সুন্নতে মুয়াক্কাদা, যা পালনে বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু রোজা রাখা ফরজ, যা অবশ্যই পালনীয়। তারাবির নামাজ রাসুল (সা.) পড়েছেন। তার ধারাবাহিকতায় এই নামাজ মুসলমানরা পড়ে আসছেন। ওমর ফারুক (রা.) থেকে এখন অবধি ২০ রাকাত তারাবির নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় হয়ে আসছে।

তারাবির নামাজ পড়তে না পারার কারণে রোজা না রাখা সমীচীন নয়। এতে মারাত্মক গুনাহ হবে। কেননা, তারাবি হচ্ছে সুন্নত আর রোজা ফরজ। ফরজ মানে অবশ্যপালনীয়। তাই রোজার সঙ্গে তারাবির কোনো সম্পর্ক নেই। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মাঝে রমজান উপস্থিত হয়েছে, যা একটি বরকতময় মাস। মহান আল্লাহ তোমাদের ওপর এই মাসের রোজা ফরজ করেছেন। এ মাসের আগমনে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর আল্লাহর অবাধ্য শয়তানদের গলায় লোহার বেড়ি পরানো হয়। এ মাসে একটি রাত রয়েছে, যা এক হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম। যে ব্যক্তি সে রাতের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল সে প্রকৃত বঞ্চিত রয়ে গেল।’ (সুনানে নাসায়ি : ২১০৬)

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024