কুষ্টিয়া শহরে প্রতিদিনের ন্যায় জিকে স্কুলের সামনে ট্রাফিক পুলিশের চেকপোষ্ট বসে। এমতবস্থায় ট্রাফিক সার্জেন্ট এস এম নাজমুল শিকদার এ্যাপাচি ভি-ফোর মডেলের একটি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র যাচাই বাছাই করার জন্য গাড়ির মালিক দেলোয়ার হোসেনের কাছে মোটরযানের কাগজ চাওয়া হয়।
তিনি মটরসাইকেলের কাগজপত্র না দেখিয়ে তিনি নিজেকে ডিএমপির ডিবি শাখার এডিসি পরিচয় দেন। পরবর্তীতে ট্রাফিক সার্জেন্ট নাজমুল শিকদার তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেন।
কিন্তু পরবর্তীতে ট্রাফিক সার্জেন্টের সন্দেহ লাগলে তিনি তার উর্দ্ধতন অফিসার টিআই মাহমুদকে জানিয়ে ডিএমপির ডিবি শাখার এডিসি পরিচয় প্রদানকারী ব্যক্তির পিছু নেন। পরবর্তীতে কুষ্টিয়া সদর ভুমি অফিসের সামনে এসে আবারো এডিসি পরিচয় প্রদানকারী ব্যক্তিকে গতিরোধ করেন ট্রাফিক সার্জেন্ট নাজমুল।
তখন সার্জেন্ট নাজমুল এডিসি পরিচয় প্রদানকারী ব্যক্তিকে তার আইডি কার্ড দেখাতে বলেন, তখন তিনি তার আইডি কার্ড দেখাতে ব্যর্থ হন। তার পরিচয় নিশ্চিত হবার জন্য সার্জেন্ট নাজমুল তার উর্দ্ধতন অফিসারকে জানান। তখন স্থানীয় জনগন ও গনমাধ্যমকর্মীদের জেরাই এডিসি পরিচয় প্রদানকারী ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি একজন ব্যবসায়ী।
পরে কুষ্টিয়া সদর থানা পুলিশ ভুয়া এডিসি পরিচয় প্রদানকারী ব্যক্তিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে।