1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
জামালপুরে প্রতিবেশী হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড,সাতজন খালাস » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
২০শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৬ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ৩:৪৩|
শিরোনামঃ
কুমারখালীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া,ইফতার মাহফিল রক্তেই ভেসে গেল গাজার শিশুদের ঈদ উদযাপনের স্বপ্ন! জাবিতে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর ইফতার আয়োজন রাজধানীতে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের মামলায় গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড বাবার ওপর অভিমানে তৃতীয় শ্রেনির শিক্ষার্থীর আত্ম’হত্যা কুমারখালীতে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মানববন্ধন কুমারখালীতে গণহত্যা,স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা কুমারখালীতে লিজকৃত জলাশয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক মাছ চাষে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এবার রাজধানীতে নারী সাংবাদিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন

জামালপুরে প্রতিবেশী হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড,সাতজন খালাস

সাকিব আল হাসান নাহিদ, জামালপুর।
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৮ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
393520191 282325244762894 9173484826515388410 n

জামালপুরের মেলান্দহে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিবেশী আনতাজ আলীকে হত্যার ঘটনায় আবু বক্কর নামে এক ব্যক্তিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও সাত জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে জামালপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সুলতান মাহমুদ এ রায় দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবুল কাশেম তারা রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আবু বক্কর মেলান্দহ উপজেলার শাহাজাদপুর মধ্যপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

মামলার সুত্রে জানা গেছে, মেলান্দহ উপজেলার শাহাজাদপুর মধ্যপাড়া গ্রামে জমির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের ২৯ জুন আনতাজ আলীকে তার বাড়িতে এসে মারধর ও কাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করে গুরুতর আহত করেন প্রতিবেশী আবু বক্কর ও তার লোকজন। পরদিন ৩০ জুন ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। এর পরদিন আনতাজ আলীর স্ত্রী পিয়ালা বেগম বাদী হয়ে মেলান্দহ থানায় আট জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। মামলায় আবু বক্করকে প্রধান আসামি করা হয়।

 

অপর আসামিরা হলেন—আবু বক্করের বড় ভাই আবু তাহের, ছোট ভাই মোজাম্মেল, স্ত্রী খুশি বেগম, মা তারা বানু, আবু তাহেরের স্ত্রী রিক্তা বেগম, মোক্তার হোসেন ও ফজলু। ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর আট জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। দীর্ঘ ১০ বছর পর ১১ জনের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আসামিদের উপস্থিতিতে বুধবার মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায়ে আবু বক্করকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি সাত আসামিকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক।

 

রায়ের প্রতিক্রিয়ায় আনতাজ আলীর মেয়ে আঞ্জু বেগম বলেন, ‘মামলার সব আসামি আমার বাবাকে মারধর করে হত্যা করেছে। ঘটনার দিন আমাকেও মারধর করেছিল তারা। শুধুমাত্র একজনকে সাজা ও বাকিদের খালাস দেওয়ায় এই রায়ে সন্তুষ্ট হতে পারিনি। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো।’

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024