1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ইতিহাস » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
১৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৩রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| সোমবার| দুপুর ১:২৯|

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ইতিহাস

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৫ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
1693748329 ce11fc213cb52f57c09cfb636468af7a

এশিয়া কাপে নতুন ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ। আজ রোববার টুর্নামেন্টের ইতিহাসে নিজেদের রেকর্ড স্কোর পেলো টাইগাররা। মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৫ উইকেটে ৩৩৪ রানের বিশাল সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে টাইগাররা।

এর আগে, এই আসরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৩২৬।

২০১৫ সালে মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে এ রেকর্ড করে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। একদিনের ক্রিকেটে এটি বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ।
আজ রোববার (০৩ সেপ্টেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে টসে জিতে আবারও আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সাকিব আল হাসান। পাল্লেকেলেতে আগে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত বুমেরাং হয়ে এলেও, গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ইতিবাচক শুরু পায় বাংলাদেশ।

মেক-শিফট ওপেনার মেহেদী হাসান মিরাজ এবং মোহাম্মদ নাঈম শেখ উদ্বোধনী জুটিতেই দলীয় স্কোরবোর্ডে যোগ করেন ৬০ রান। নাঈম ফিরলে ভাঙে এ জুটি। আশা জাগানিয়া ব্যাটিংয়ের পর নাঈম মুজিব উর রহমানের বলে বোল্ড হন। তার আগে ৫ চারে ৩২ বলে ২৮ রান করেন তিনি। এটাই তার ওয়ানডেতে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।

ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তন করে তাওহীদ হৃদয়কে এদিন নামানো হয় তিনে। তবে টিম ম্যানেজমেন্টের এই ফাটকা কাজে লাগেনি। তাওহীদ ফেরেন খালি হাতে, দ্বিতীয় বলেই গুলবাদিন নাইবের বলে তিনি স্লিপে ক্যাচ দেন ইব্রাহিম জাদরানকে। ফলে ৬০ রানে কোনো উইকেট না হারানো বাংলাদেশের স্কোরবোর্ড মুহূর্তেই হয়ে যায় এমন, ৬৩-২!

তাওহীদ দ্রুতই সাজঘরে ফেরার পর ইনিংস বড় করার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন বয়সভিত্তিক দলে অনেকদিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে খেলা মিরাজ ও শান্ত। তারা দারুণভাবে সামাল দেন আফগানিস্তানের বিশ্বসেরা স্পিনারদের। রশিদ-নবীদের জেঁকে বসার কোনো সুযোগ তো দেনইনি, উল্টো বাজে বল পেলেই শক্ত হাতে জবাব দিয়েছেন।

শান্ত মাঠে থাকতেই পাঁচে নেমে মুশফিকুর রহিম ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করেন। পরে তার সঙ্গে যোগ দেন সাকিব আল হাসানও। দুজনেই তুলতে থাকেন দ্রুত গতিতে রান। তবে মুশফিকের বিদায়ও হয়েছে দুর্ভাগ্যে। রানআউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ফেরার আগে ১৫ বলে ২৫ রানের ঝোড়ো ক্যামিও খেলেন তিনি। এরপর নেমেই প্রথম বলে ছক্কা হাঁকানো শামীম হোসেনও একই পরিণতি বরণ করেন। তিনিও রানআউট হন ৬ বলে ১১ রানের ইনিংস খেলে।

আফিফ হোসেনকে নিয়ে শেষ পর্যন্ত মাঠেই ছিলেন অধিনায়ক সাকিব। তিনি অপরাজিত থাকেন ১৮ বলে ৩২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে। আফিফের ব্যাট থেকে ৩ বলে ৪ রান। এতেই এশিয়া কাপে নিজেদের রেকর্ড স্কোর পেয়ে যায় বাংলাদেশ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024