1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mstmomtazbegum32@gmail.com : MD Arman : MD Arman
  3. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  4. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  5. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  6. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
আমি হাসু আপার কাছে যাবো- শেখ রাসেল » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
১৮ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৪ঠা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| বসন্তকাল| মঙ্গলবার| দুপুর ২:১১|
শিরোনামঃ
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে চাকরির সুযোগ, আবেদন করুন দ্রুত মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন কুবির নজরুল হলে ইফতারের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ! কুবিতে ফেনী স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুবিতে কোরআন অ্যান্ড কালচারাল স্টাডি ক্লাবের উদ্যোগে বিনামূল্যে কোরআন বিতরণ জাবির তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইন্সটিটিউট এর স্থায়ী ভবনের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি আজ শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৫তম জন্মবার্ষিকী তিন শতাধিক রোজদার নিয়ে জবিস্থ চট্টগ্রাম জেলা ছাত্রকল্যাণের ইফতার আয়োজন জাবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদলের সম্মিলিত ইফতার আয়োজন কুবিতে দেবীদ্বার ছাত্র কল্যাণ পরিষদের ইফতার মাহফিল

আমি হাসু আপার কাছে যাবো- শেখ রাসেল

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৪ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
রাসেল
ছবি: সংগৃহিত

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের নারকীয়তা পৃথিবীর ইতিহাসের যেকোনো জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডকেও হার মানায়। নারী ও শিশুদের যুদ্ধের সময় নিরাপত্তা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও ওই কালরাতে তাও মানা হয়নি।

সেই রাতে অন্য সবার সঙ্গে হত্যা করা হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিশুপুত্র শেখ রাসেলকেও।

 

হত্যাযজ্ঞে দাঁড়িয়ে আতঙ্কে শিশু রাসেলের করুণ মিনতি ছিল খুনিদের কাছে। মায়ের লাশ দেখে অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে শেষ আশ্রয় পেতে চেয়েছিল মমতাময়ী বোনের কাছে। খুনিদের কান্না জড়ানো কণ্ঠে সে বলেছিল, ‘আমাকে হাসু আপার (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দিন’।

 

বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল। বাড়ির ছোট্ট ছেলে হিসেবে সবার কাছে ছিল আদরের। উত্তাল রাজনৈতিক পরিবেশ ও সংকটের মধ্যেও সে চির সঙ্গী সাইকেল নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখত। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালীন দীর্ঘ নয়মাস পিতার অনুপস্থিতি তার ওপর প্রভাব ফেলে। পরে সব সময় পিতার কাছাকাছি থাকতে জেদ করত সে।

 

আগস্টের সেই রাতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সবাইকে হত্যা করে তাদের লাশ দেখিয়ে তারপর রাসেলকে হত্যা করা হয়। তাকে কাজের লোকজন পেছনের সিঁড়ি দিয়ে নিচে নিয়ে যায়। কিন্তু ঘাতকরা তাকে দেখে ফেলে।

 

বুলেটবিদ্ধ করার আগে ওয়্যারলেসের মাধ্যমে অনুমতি নেওয়া হয়। রাসেল প্রথমে মায়ের কাছে যেতে চায়। মায়ের লাশ দেখার পর অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে মিনতি করেছিল ‘আমাকে হাসু আপার (শেখ হাসিনা) কাছে পাঠিয়ে দিন।’

 

ঘাতকরা তাও শোনেনি। গুলি করে তার মায়ের লাশের ওপর তাকেও শুইয়ে দিয়েছিল। এ যেন আরেক কারবালা। সেখানে সীমারের ভূমিকায় ছিল ঘাতকরা।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024