1. admin@dailymirrorofbangladesh.com : mirror :
  2. mamun.cou16@gmail.com : Mamun : Mamun
  3. m.sohag21st@gmail.com : Sohag Shah : Sohag Shah
  4. shiblyhasan1212@gmail.com : shibly hasan : shibly hasan
  5. mohiuddinahmadtanveer@gmail.com : Mohiuddin Ahmad Tanveer : Mohiuddin Ahmad Tanveer
আড়াই লাখ টাকা জরিমানা দিলেন তনি! » দ্যা মিরর অব বাংলাদেশ
৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| সোমবার| সন্ধ্যা ৬:০১|

আড়াই লাখ টাকা জরিমানা দিলেন তনি!

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪
  • ৪৩ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
untitled 1

বাইয়াত ফাতিমা তনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়। ঠোঁটকাটা হিসেবে পরিচিতি রয়েছে তার। নেটিজেনরা কটূ কথা বললেই সোজাসাপ্টা জবাব দিতেন। একশ্রেণির অনুসারীও ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

উদ্যোক্তা হিসেবেও রুবাইয়াত তনির পরিচিতি বেশ ছিল। ঢাকায় বেশ কয়েকটি কাপড়ের শোরুম রয়েছে। অনলাইনেও বেশ ভালো পরিমাণে পণ্য বিক্রি করতেন। সেই তনিকে এবার আড়াই লাখ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (১৪ মে) প্রতিষ্ঠানটির মালিক তনি ভোক্তা অধিদপ্তরে হাজির হয়ে অভিযোগের বিপরীতে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। সেই কারণে দেশি থ্রিপিস পাকিস্তানি বলে বিক্রির জন্য ৫০ হাজার এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে তাকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

এ বিষয়ে ভোক্তা অধিদপ্তর নিজস্ব অফিসে তনি ও ভুক্তভোগীকে নিয়ে লাইভ অনুষ্ঠান করেন। তনি সে সময় বলেন, তিনি অভিযোগের বিষয়ে কিছুই জানতেন না। তনির ব্যবসায়িক পেইজে অভিযোগকারী নারী অভিযোগ জানান। কিন্তু তনির মডারেটররা এটা গুরুত্ব দেন না এবং পরে গুলশানের পুলিশ প্লাজা মার্কেটে ভোক্তা অধিদপ্তরের একটি নোটিশ আসে। সেটিও তনির সেলসম্যান গুরুত্ব না দিয়ে ফেলে রাখেন। এরপরে ভোক্তা অধিকার এসে ‘সানভীস বাই তনি’র শোরুম সিলগালা করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

এ বিষয়ে ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আবদুল জব্বার মণ্ডল বলেন, প্রতিষ্ঠানটি দেশি থ্রি পিস পাকিস্তানি বলে বিক্রি করতো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করতো। তনি শুনানিতে অংশ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চান। এ ছাড়া ভবিষ্যতে এই বিষয়ে সর্তক থাকবেন। এই প্রতিষ্ঠান নিয়ে কিছু অভিযোগ আসার পর প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তারা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে এবং এই দোকানে দেশি পোশাকগুলো বিদেশি বলে চড়া দামে বিক্রি করে আসছিল। তারা অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস বলে বিক্রি করে। কিন্তু ডেলিভারি দেওয়ার সময় দেশি ড্রেস দেয়।

আবদুল জব্বার বলেন, গুলশানের শোরুমের গিয়ে সেটার প্রমাণ পেয়েছি। তারা পাকিস্তানি ড্রেসের পক্ষে কোনো কাগজপত্র, প্রমাণ দেখাতে পারেনি। তাদের শুধু ট্রেড লাইসেন্স আছে, সেটা সাধারণ পোশাক বিক্রেতা হিসেবে। আপাতত তাদের শো-রুম বন্ধ করে দিয়েছি।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © THE MIRROR OF BANGLADESH 2024